Showing posts with label 7th solo exhibition. Show all posts
Showing posts with label 7th solo exhibition. Show all posts

Sunday, October 9, 2016

‘Human, Humanoid and Poetry in Wonderland’ 7th Solo Exhibition of Paintings by Albert Ashok


Wonderland-Fantasy
Recent Paintings of Albert Ashok
7th Solo Exhibition of Paintings  by Albert Ashok









Wonderland-Fantasy
Recent Paintings of Albert Ashok


The title of the exhibition of the present series of paintings by Albert Ashok, which happens to be his 7th solo is ‘Human, Humanoid and Poetry in Wonderland’. He has some preference for the world of grotesque and fantasy, which he calls ‘Wonderland’. He titled his last exposition as ‘Chaos in Wonderland’. This wonderland is not far off from his existence, from the environment he lives in, that is from the contemporary times. But in the process of fantasizing, the known world and the present time gets transformed. Elements of past and future, elements of myth and imaginary world creep in. But the aim of the artist is to unmask the various layers of reality that darkens the present state of existence. Albert is basically a romantic rebellion. The absurdity of contemporary existence haunts him. He tries to find a way out, some times in the form of anguish, often in the form of apparent sobriety and lyrical transcendence. In this exhibition there are works of both these trends,
Fantasy is an essential mode of expression in visual arts. Literally or lexically the word means an imagined state of situation usually pleasant and often to some extent caustic or sarcastic. In Greek aesthetics the entire field of expression used to be classified in two streams: mimesis and fantasia. Mimesis reflected the natural. When the image deviated from the natural, it used to be categorized as fantasia. In Indian classical aesthetics the term ‘chamatkara’ was devised by the aesthetician Visvanatha to indicate the essence of fantasy. Abhinabagupta, another aesthetician assimilated ‘chamatkara’ with ‘rasa’ to give the term greater validity. However in Indian classicism ‘chamatkara’ was elevated to the state of the transcendental. But the situation of primitivist and modernist art is different. In both these trends fantasy is a general and very significant trend of expression that tends to enter deeper both to mystify and demystify the reality, to dissect it. Fantasy is often used as a form of rebellion, as has been done in expressionism, cubism and surrealism.
The forms of Albert Ashok are based on naturalism. He transforms the voluminous illusionist three dimensional rendering into a state of comic ridiculous situation to mimic the pseudo-valor and expanded egoistic ambition of human being, often to find a pleasant situation to indicate peace and tranquility. The way he transforms the natural is akin to the ridiculous situation of fantasy. When he tries for tranquility his expressions reflect some elements of ‘chamatkara’.
Albert Ashok is a self made man and self taught artist. From a blank situation he has struggled hard to come to his present position of an established artist. The struggle has given him an insight to look into and realize the human situation and the state of affairs through which the contemporary civilization is soaring high with a deep void within it. To him the entire situation is ridiculous, a sort of wonderland and pulsating with a possibility of annihilation. His fantasy grows out of this void.
In the present exhibition we see his large format canvases painted in acrylic showing various forms of fantasy, vibrant and tranquil. In the painting titled ‘Humanoid’ he paints a couple on horse back. Out of the dynamism he extracts a sense of void. In ‘Happy Moments’ a couple sits on a sofa, the man with a guitar in hand, the woman with a book. In some of the other works like ‘Sohag’, where a woman takes a bath in a pond, ‘The Blue Musician’ playing guitar, ‘Yellow Bird and a Cowherd’, a pleasant pastoral scene, the artist creates different faces of ‘Wonderland’. The myth is far from existing reality. ‘Wonderland’ is a tragic void.

MRINAL GHOSH
4 Feb 2016












Tuesday, February 9, 2016

7th Solo Exhibition of Paintings of Albert Ashok with Recent poetry of Prabal Kumar Basu

7th Solo Exhibition of Paintings of Albert Ashok with Recent poetry of Prabal Kumar Basu
The pages from printed Brochure of the event








About My Wonderland :


ছবির সিরিজের নামঃ ‘আজব নগর’(wonderland)


গতবছরের(2015) এই সিরিজের আঁকাগুলি ছিল, ‘বিশৃংখলা আজবনগরীতে’(Chaos in wonderland) এই  শিরোনামে,এবারের (2016) শিরোনাম আজব নগরীতে মানব, যন্ত্রমানব,ও কবিতা’(Human, Humanoid and Poetry in wonderland).

সহস্র বর্ষের বিবর্তনে এককোষী প্রাণ থেকে এই মানব দেহ।জীবনের স্বচ্ছলতা খুঁজতে খুজতে মানুষের তৈরী এই সমাজ, রাস্ট্র। সভ্যতা আমাদের এনে দিয়েছে শৃংখলতা। শৃঙ্খলতা এনেছে যন্ত্র। মানুষ বিবর্তিত হয়ে হয়ে যাচ্ছে মানুষরুপী যন্ত্র। তাকে নানা শৃংখলায় যন্ত্রের মত হয়ে যান্ত্রিক হতে হচ্ছে। তাতে কি মানুষের সুখ? মানুষ সুখ পায়না সে কোন ঘরে থাকতে চায়। কবিতার আশ্রয় নিয়ে এক জন্ম কাটিয়ে দেয়। যেই পৃথিবীতে তার সমস্ত কিছুর উপর রাজত্ব করার কথা ছিল সেই পৃথিবীতে সে আবিষ্কার করে এক আশ্চর্য বা আজব নগর। যেমন ভাবা হয়েছিল তেমন এ পৃথিবী নয়। এখানে অনেক কিছুই ভাবনা বহির্ভূত। সমস্ত কিছুই এলোমেলো বিশৃংখল। সম্পর্ক, সমাজ ও রাস্ট্র। খমতার অপব্যবহার, স্বার্থপরতা, অচেনা জগত। অভাবনীয় ঘটনা।


কমবেশী গোটা ১০টা ছবির পরিকল্পনা। ১। নাগরিক জীবনের ছবি, ২। সোহাগী নামে একটি মেয়ের যাপন ৩।সমকালীন রাস্ট্রের ছবি।

ভাবনাঃ  এক আজব জগতের চিত্রকল্প। যেখানে বাস্তব, কল্পবাস্তব ও অতি বাস্তবতা একজায়গায় মিশে কিছু ব্যক্ত হচ্ছে। সমকালীন জীবনযাত্রা, সমাজ, জাতি ও বিশ্বের প্রভাব রয়েছে।উদ্দেশ্য, ভারতীয় শিল্পকলায় নতুন কিছু ভাবনা ও আঙ্গিকের অবধান যোগ করা।

আঙ্গিকঃ দৃশ্যতঃ আমার ছবিতে বস্তু স্থান জুড়ে অবস্থান করে।তার নানা পরিপ্রেক্ষিত থাকে।আমি ঘনক বা থ্রি ডি বলছিনা। পাথর ও জীবনের (life and Stone/ Mater) মিশেল অনুভব প্রতিপন্ন করে। উদ্ভট ও অবাস্তব( nonsensical and Imaginative) কিছু গ্রাহ্য ও উপভোগ্য। এটাই আমার বর্তমানের আঁকার রীতি। এই আঙ্গিকের পিছনে আমার কিছু অংক আছে। এই অংকের নাম ‘তিন উপাদানের মিশেল’। ইংরেজিতে 3 Elements Synthetism বা 3ES
1. Reduce the object from nature to an extent ( deleting the detail, but keeping the character recognizable and reproduce it or depict it through some geometrical or mathematical way/ form
প্রাকৃতিক বস্তুকে তার চরিত্র না পালটে সংক্ষিপ্ত করে আনা। এবং অংক বা জ্যামিতির সাথে নতুন রুপ দেওয়া।
2. The art work has an effect of  fantasy/ aesthitics and humour.or I add directly/ indirectly the effects to compliment  my expression. শিল্পকর্মে  কল্পনা, নান্দনিকতা বা মজা শিল্পকর্মের স্বার্থে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে আমি যোগ করছি।
3. My expression for my art work always are a reflection of my contemporary world. The way eye see, think and react. সমকালীন পৃথিবীর নানা বিষয়, জীবনযাপন, সমাজ জাতি যা আমাকে নাড়া দেয় আমি সেখান থেকে আমার শিল্পের ভাবনা আনি ও আঁকি। এই তিনটি পয়েন্ট মিলেই আমার আঙ্গিক। আমার মতে এই তিনটি উপাদান যেকোন শিল্পে বা সাহিত্যে প্রয়োগ করলে উত্তম কিছু তৈরি হয়।
These 3ES combinedly are my style of present works.




আমরা কি সভ্যতার হাত ধরে পিছনের দিকে যাচ্ছি? না কোন আজবনগর গড়ে তুলছি? আমরা কি আর প্রাকৃতিক আছি? না কোন বন্দীদশায় আচ্ছন্ন?আমার কথাগুলি কান্ডজ্ঞানহীন মজার গল্প? অনেকদিন আগে, শৈশবে যোগীন্দ্রনাথ সরকার একটি মজার মূল্লুক বলে কবিতা লিখেছিলেন, আমরা সে কবিতা পড়তাম আর হাসতাম। এই কবিতাটি ষাটের / সত্তরের দশকে যাদের জন্ম সেইসব বাংলার মানূষেরা সবাই পড়েছেন। লম্বা ছড়াটির শেষে কবি আরো মজা করে কিখেছিলেন, 
মজার মুল্লুক
যোগীন্দ্রনাথ সরকার
…….. মজার দেশের মজার কথা
বলব কত আর;
চোখ খুললে জায় না দেখা
মুদলে পরিষ্কার!


এরপর উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী আরো অনেক 'আবোল তাবোল' বলে গেছেন। তারও অনেক আগে, প্রায় দেড়শ বছর আগে, ইংলিশ লেখক Charles Lutwidge Dodgson লুই ক্যারল ছদ্মনামে আমাদের গল্প শুনিয়েছিলেন ' আশ্চর্যনগরীতে অ্যালিস'। উদ্ভট ভাবনাও আমাদের আনন্দ দেয় চিরদিন। এগুলি  উদ্ভট তো বটেই কিন্তু একটু গভীর ভাবে ভেবে দেখে বলুন,হয়ত আক্ষরিক অর্থে মেলাতে পারবেননা কিন্তু আমাদের সমাজ, রাস্ট্র, জাতি পুঞ্জ এই গ্রহের প্রতিটি কোনায় অতি মাত্রায় অতি বাস্তব হয়ে ঘটছেনা অহরহ?

আমি এক আজব জগতে বাস করি। সেই জগতে সবসময় আজব ঘটনা ঘটে। ফড়িঙ্গের লেজ বাঁধা থাকে এক পাকা আপেলে।একটা ফড়িঙ তার ও স্বপ্ন থাকে একটা আপেল খাবে। তাকে একটা আপেল দিলাম সে কিন্তু আপেলের অধীনে চলে গেল। স্বাধীন রইলনা, স্বাধীনতা হারিয়ে ফেলল।   





যেমন ধরুন যৌনাঙ্গ খুলে বাউল শুয়ে থাকে মাঠের পাশে। যেমন ধরুন- ঘোড়সওয়ারী। তার ঘোড়ার পা নিশ্চল। অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ যান্ত্রিক। কিন্তু সে প্রাণবন্ত।



 মানে সে চলতে ফিরতে জানে। কেউ তাকে চালালে সে বাস্তবের চেয়েও দ্রুত চলতে পারে।কিন্তু আজব দেশের রাজা, মন্ত্রী আমলারা সেই মধ্যযুগের বর্বর। তারা সভ্যতা বোজেনা, শিক্ষা সংস্কৃতি বোজেনা। যেখানে আকর্ষনীয় ও লোভনীয় দেখে সেটা লুট করে গায়ের জোর দিয়ে ব্যবহার করতে চেষ্টা করে। অনেকটা আমাদের ভারতবর্ষ গোছের। যেমন বিধান সভার অধিকাংশ নেতা দাগী অপরাধী,ও মধ্যযুগীয় বর্বর। ও সারা ভারতের দুর্দশার কারণ, অনেকাংশ আমার আজব নগর তেমন। রাজা হওয়ার যোগ্যতা নেই যেনতেন ভাবে রাজা হবে, ঘোড়ায় চড়বে। আমি সেই জগতের ছবি আঁকি, আমার মত করে।এখানে আকাশের মেঘ পাথরের মত ভারী, কিন্তু মাথার উপর ঝুলে থাকে। সবসময় নাটকীয় পরিস্থতি। অন্যান্য জন্তুরাও সমস্তক্ষণ আতঙ্কে সন্ত্রস্ত হয়ে থাকে। তবু এই রাজ্যে পাথরের মত মানুষগুলি প্রেম করে। সোহাগ দেয়, শিশুকে লালন করে। স্থান জুড়ে অবস্থান করে। পাথর অবস্থা থেকে স্বাভাবিক অবস্থা মানুষে হয়ে ফিরতে চায়। সেখানে সোহাগী নামে একটি মেয়ে নিজেক উলঙ্গ করে মেলতে চায়, এটা তার অধিকার ও চায় কেউ তাকে সমস্যায় আনবেনা। সে কবিতা ভালবাসে, সে স্বাধিন প্রেমিকা হয়ে থাকতে চায়। এই ছিল আমার আশ্চর্য নগরীর ভাবনা। তারই ছবি ২০১৪ সাল থেকে আশচর্য নগরী সিরিজ নামে ২৫ টি ছবি আপনারা দেখেছেন কলকাতা ও দিল্লী মিলিয়ে। এবার আশা করছি আরো আটটা ছবি বেশ বড় মাপের (৫ ফুট বাই তিন ফুট) যুক্ত হচ্ছে।আপনাদের মূল্যবান মতামত শোনার জন্য অপেক্ষা করছি। শিরোনাম 'আজব নগরীতে মানব, যন্ত্রমানব,ও কবিতা’(Human, Humanoid and Poetry in wonderland). ছবির পাশে পাশে থাকছে ঝুলন্ত কবিতার ছাপানো পাতা।. আমার সাথে থাকছেন কবি প্রবাল কুমার বসু।
প্রায় দেড়শ বছর আগে ইংলিশ লেখক Charles Lutwidge Dodgson লুই ক্যারল ছদ্মনামে আমাদের গল্প শুনিয়েছিলেন ' আশ্চর্যনগরীতে অ্যালিস'উদ্ভট ভাবনাও আমাদের আনন্দ দেয় চিরদিন। আমার এই সৃষ্টি গতবছর আমি বলেছিলাম উদভট তো বটেই কিন্তু অতি বাস্তব।শিল্প সাহিত্য জগতে অসাধারণ সংযোজন।

রাস্ট্র এত অত্যাচারী হয়ে উঠছে। প্রায় প্রতিটি রাজ্যেই ভারতের সংবিধানকে তোয়াক্কা না করে অপরাধীরা মন্ত্রীত্বে ও জননেতার ভূমিকায়, নয় ক্ষমতার পাহাড়ে স্বেচ্ছাচারীর ভূমিকায় থেকে সাধারণ নাগরিকদের শোষণ ও নিষ্পেষণ করে অপরাধী হয়ে উঠছে। তার সাথে যোগ হচ্ছে অপরাধ জগত।প্রতিবাদ করলে জেলে যেতে হচ্ছে। পুলিশি অত্যাচার চলছে অপরাধী নেতা বা সরকারের নির্দেশে।এটা তো হোয়ার কথা ছিলনা। চীনের সরকার ও তার একনায়কত্ব সম্পর্কে সবাই জানেন। সরকার কোন প্রতিবাদ রাখতে চায়না। বিরুদ্ধাচরণ সহ্য করার ক্ষমতা নেই তাই মানুষ অস্বাভাবিক ভাবে হাসে। Yue Minjun is a contemporary Chinese artist based in Beijing, China তিনি নিজের মুখে হাসির ছবি আঁকেন। এ হাসির অতলে আছে চূড়ান্ত হতাশা। রাস্ট্রক্ষমতার নিপীড়ন।
তার হাসি দেখলে আপনার এই ভাবনা মনে আসবে, তিনি কার প্রতি হাসছেন। আপনার প্রতি না তার দেশের সরকারের প্রতি।না নিজের হতাশাকে ঠাট্টা করছেন।

আমরা গরু ভেড়া, দেশে  হিংসা, নরহত্যালীলা, খুন খারাপী চলছে, আপনি প্রতিবাদ করতে পারবেননা। আপনার ভয় আছে। মুখ বুঝে থাকুন, আপনি আতঙ্কে প্রহর গুনুন।



আপনি আপনার প্রিয়জনকে নিয়ে জোছনা রাতে সমুদ্রের পাড়ে দাড়াবেন বলে এসেছেন, আপনি কি পিছুটান রেখে আসেননি?সময়ের কাছে, পরিস্থিতির কাছে, পাত্রপাত্রীর কাছে আপনি মুক্ত?আপনাকে ঘড়ি ধরে ফিরে যেতে হচ্ছেনা?বিশেষ পরিস্থিতে আপনাকে ছুটে পালাতে হচ্ছেনা? আপনার প্রিয়জন হঠাৎ আপনাকে একা করে চলে যাচ্ছেনা। মনে হচ্ছেনা আপনি কোন ভাবে পরিচালিত হচ্ছেন, আপনার হাতে আপনাকে নিয়ন্ত্রনের পুরো ক্ষমতা নেই!
সাধারণ মানূষ, আটপৌড়ে জীবন আমাদের অর্জিত সম্পদ বা সঞ্চিত সম্পদ অধিকাংশেরই নেই। কিন্তু স্বপ্ন বড় কিছু দেখতে দোষ কোথায়। আমরা একদিন বড় হব, উপছে পড়া ধানের গোলা হবে, খাওয়া পড়া আশ্রয়ের কষ্ট হবেনা, একটা অলীক কল্পনায় বানানো রঙিন সুখের ঘোরে থাকতে ভালবাসি। জীবনের শেষদিন আসলে দেখিস্বপ্নটাই রইল বাস্তবে কিছুই হলনা। আমার কাছে মনে হয় জীবন বুঝি আমার সাথে ঠাট্টা করল। একটা আপেল যেন ফড়িংকে লেজে বেঁধে দেওয়া হল, একটা আপেল তো ফড়িং টেনে নিয়ে যেতে পারেনা।
 জীবনে নিজের গন্থব্যে তীব্রগতিতে ছুটে যেতে কার না ইচ্ছা হয়! কিন্তু যে বাহনের উপর চড়ে গতিবান হব সে বাহনটি কি আমাদের আছে? বা তার গতিপ্রকৃতি কেমন? শম্বুক না তীরবেগের গতি। দেখা যাচ্ছে, আমাদের বাহন কিছুই নেই, যা আছে তা গতিহীন জংধরা কিছু । কিন্তু আমরা এমন ভাব রাখি যেন তেজবান ও গতিবান প্রচ্ছদটা মেকী অভিনয়।

একটা গোলাপী বাগান আমাদের সবসময় আচ্ছন্ন করে রাখে। দেখিস একদিন আমরাও বড় হবো।

 আমাদের শাসক গোষ্ঠীর লোকেরা যোগ্য হয়ে যোগ্য আসন গ্রহন করবেন। কিন্তু দেখেছেন, ভারতবর্ষের অধিকাংশ নেতা আমলা মন্ত্রীর কোন যোগ্যতাই নেই যে আসনে বসেন তারা সে আসনে বসার। তারা নানা অপকর্মের অপরাধী, অশিক্ষিত এবং জানেওনা কি করে শাসকের পরিষেবা দেবে। চালাকি করে গদীতে বসে। যে লোকটা অশিক্ষিত কোটার জোরে তাকে এক ফুরুত্বপূর্ণ পদে বসানো হল। জনসাধারনের কি উন্নতি আদৌ হচ্ছে? ভারত অধিকাংশ ক্ষেত্রে মধ্যযুগে তার মানসিকতা, এখানে আপনি আজব দেশ দেখবেননা তো উন্নত সোপান দেখবেন?


------------------------------------------------------------------------------------
পুরাণকল্প ও অতি বাস্তবতা – মৃণাল ঘোষ
(কালি ও কলম, প্রথম বর্ষ, ষষ্ঠ সংখ্যা, পৌষ ১৪২২) চিত্রকলা
রেইনবো আর্টিস্তস অ্যান্ড রাইটারর্স  ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টসে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হলো দুই শিল্পীর যুগ্ন প্রদর্শনী। শিল্পীরা হলেন সমরেন্দ্র কুমার দত্ত ও অ্যালবার্ট অশোক প্রদর্শনীর শিরোনাম ‘দ্য রিয়েলিটি , সুপার রিয়েলিটি অ্যান্ড দ্য মিথ’। মিথ বা পুরাণকল্প নিয়ে কাজ করেছেন সমরেন্দ্র দত্ত।আর অ্যালবার্ট অশোকের  ছবি গড়ে উঠেছে বাস্তবতা ও পরাবাস্তবতার সম্মিলনে।
অ্যালবার্ট অশোক যার অপর নাম বিদ্যা অশোক, তাঁর ছবিতে আমরা দেখিয়াধুনিকতা বাদী আঙ্গিক ও আত্তীকরণের প্রয়াস। তাঁর ছবির মূল ভিত্তি স্বাভাবিকতাবাদ। ত্রিমাত্রিকতায় আয়তনময়তার বিভ্রম সৃষ্টি করেন।তিনি অত্যন্ত দক্ষভাবে। তারপর সেই স্বাভাবিকতাকে বিশ্লিষ্ট করেন  ঘনকবাদী বা কিউবিষ্টাঙ্গিকের অনুষঙ্গে।তাতেই তাঁর রুপাবয়বে স্বাভাবিকতা থেকে সরে যায়। তাতে গ্রটেক্স বা বা কিমাকার রুপের সৃষ্টি হয়।একধরণের কল্পরুপ বা ফ্যান্টাসির অনুপ্রবেশ ঘটীই প্রদর্শনীর শিরোনামে যে 'সুপার রিয়েলিটি'র কথাটা  রাখা হয়েছেএর একটি কারণ্যালবার্টের ছবির বাস্তবের ভিত্তিতে স্তিত থেকেও তথাকথিত বাস্তবতাকে অতিক্রম করে যাওয়ার প্রবণতাএই অতিক্রমনের মধ্যেই চিরন্তনের সৌন্দর্যকে আধুনিকের সঙ্গক্ট দিয়েয়াঘাত করতে চেয়েছেন শিল্পীএখানেই তার ছবিতে আমরা দেখতে পাই স্বকীয় এক রুপরীতি তৈরির প্রবণতা।
(news cuttings are below:)









--------------------------------------------------------------------------------------------
এই সবের মধ্যেই আমাদের নাগরিক জীবন ও ব্যক্তিগত খন্ডভূমি। ছুঁতে চাই এই বহুমাত্রিক স্থান কাল বস্তু।কিছুটা নিজের সাচ্ছন্দ্যতা ভরা।নিজেকে নিজের কাছে পাওয়া। হতাশা ভুলে কোন মাদক দ্রব্য বা তেমন কিছু আকর্ষনীয় কিছুর ঘোরে জীবন কাটাতে চাই।এই আকর্ষনীয় বস্তুকে আমরা বলি সংস্কৃতি। নাচ গান নাটক কবিতায় নাম ধরি। এই তো মানুষ জীবন।হাঃ হাঃ হাঃ। হাসি আমার ও আছে, তাই কিছু ছবি কবিতা না লিখে বা এঁকে পারিনা।

কবি প্রবাল কুমার বসুর ১০ টি কবিতা এই প্রদর্শনীর অন্যতম সংযোজনঃ
(below bengali poems by PrabalKumar Basu)

 কবি প্রবালকুমার বসুর কবিতায় আছে প্রতিদিনের জীবনযাপনের কথা আছে সামাজিক কটাক্ষ, ও শ্লেষ। বোধের মূর্ত প্রকাশ।
1.

 2.
 3.
 4.
 5.
 6.
 7.
 8.
 9.
 10.



 http://www.kaurab.com/english/books/prabal.html
-----------------------------------------------------------------------------------
below my recent paintings, a few will not be available, because some collectors have taken away and a few have been retouched and remodeled.

Happy Moment III 5x3ft  Acrylic on canvas
A man on a limping horseby a river bank: wonderland, 5 x 3 feet, acrylic on canvas,
Humanoid Under Moon lit Sky, Acrylic on canvas, 5 x 3 feet.
 Liberation! Acrylic on canvas, 5 x 3 feet
Happy Moment I, acrylic on canvas, 30 x 48 inches (not available)
Happy moments II,  24 x 36 inches

Midnight Talk, Acrylic on Canvas 30 x 36 inches
The widow
The mother and Child (size 24 x 28 inches)
The sleeping Boy (size 24 x 36 inches)
The sleeping woman (size 14 x 18 inches)
Two sisters (size 24 x 28 inches)
widow life of young woman  (size 24 x 18 inches)

Sohagi's Bathing I (size 24x36 inches)
Sohagi's Bathing II (size 24x36 inches)
Sohagi's Bathing III (size 30x36 inches)
The blind Musician (size 30x36 inches)
The yellow bird and cowherd boy 30x36 inches acrylic